তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার গল্প চতুর্থ শ্রেণী


তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার গল্প  চতুর্থ শ্রেণী


স্কুলের হলঘরে তাঁবু খাটানোর দু-দিন পরে ঘটনাটা ঘটেছিল। সেদিন তোত্তো-চম ইয়াসুয়াকি চানকে ওর গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল, সে কথা দুজনের মা-বাবা কে জানতেন না।

তোমোই-তে সবার একটা করে গাছ ছিল। মানে, স্কুল চত্বরে যে গাছগুলো ছিল, ছেলেমেয়ের প্রত্যেকে তার একটা করে দখল করে নিয়েছিল। সবাই যে যার নিজের গাছে চড়ত। তোত্তো-চানের গাছটা ছিল বেড়ার কাছে, যে রাস্তাটা কুহনবুৎসুর দিকে চলে গেছে ঠিক তার ধারে। বেশ বড়ো একটা গাছ, গাছের গা-টা পিছল, কিন্তু তুমি যদি একটু কায়দা করে একবার উঠে পড়তে পারো, তাহলে দেখবে মাটি থেকে ছ-ফুট উঁচুতে একটা ডাল এমনভাবে ভাগ হয়ে গেছে যে তার উপরে চড়লে বেশ একটা দড়ির দোলনায় চেপেছি বলে মনে হবে। সেখানে উঠে তোত্তো চান প্রায়ই টিফিনের সময় বা ছুটির পরে নীচের লোকজন আর উপরের আকাশটাকে দেখত

ছেলেমেয়েরা মনে করত গাছগুলো তাদের নিজেদের সম্পত্তি, ফলে কেউ যদি আর কারো গাছে চড়তে চাইত, তাহলে তাকে গিয়ে বিনীতভাবে বলতে হতো, “আমি কি একটু ভিতরে আসতে পারি?

ইয়াসুয়াকি-চানের পোলিয়োর জন্য পায়ে অসুবিধে ছিল বলে ওর কোনো নিজস্ব গাছ ছিল না। সেজন্যেই তোত্তো-চান ওকে ওর গাছে নেমন্তন্ন করেছিল। এই কথাটা অবশ্য ওরা আর কাউকে বলেনি, কারণ শুনলেই সবাই খুব ঝামেলা করবে, তা ওরা জানত।

বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় তোত্তো-চান মা-কে বলেছিল, ডেনেনচফুতে ইয়াসুয়াকি-চানের বাড়িতে যাচ্ছে। মিছে কথা বলেছিল বলে ও মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারছিল না। তাই ও জুতোর ফিতের দিকে 

তাকিয়ে ছিল। কিন্তু রকি তো যথারীতি এর পিছনে পিছনে স্টেশন

পর্যন্ত এসেছিল। তখন ট্রেনে চাপার আগে তোখো-ঢান রকিকে

সত্যি কথাটা বলে নিয়েছিল, 'দ্যাখ, আমি স্কুলে যাচ্ছি ইয়াসুয়াকি

চানকে আমার গাছে চড়ার নেমন্তন্ন করেছি বলে

গলায় টিকিটো ঝুলিয়ে তোভো-ডান স্কুলে গিয়ে দেখা

ইসুয়াকি চান ফুলগাজগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আছে। এমনিতে কোট

কোথাও নেই, গ্রীষ্মের ছুটি চলছিল তো তাই। ইয়াসুয়াকি চান

তোল্ডো-চানের থেকে বয়সে সামান্যই বড়ো ছিল, কিন্তু এর কথা

শুনে মনে হতো ও বৃষ্টি অনেকটা বড়ো। তোত্তো-চানকে দেখামাত্র ইয়াসুয়াকি চান তাড়াহুড়ো করে পা-টা টেনে টেনে, হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে দিয়ে এগিয়ে এল। ওরা যে লুকিয়ে লুকিয়ে কিছু একটা করতে চলেছে এটা ভাবতেই তোষো চানের খুব হাসি পেল। ইয়াসুয়াকি-চানও হি হি করে হাসতে থাকল। ইয়াসুয়াকি চানকে নিয়ে তোত্তো-চান ওর গাছের দিকে এগিয়ে গেল, তারপর ছুট দিল দারোয়ানের ঘর থেকে একটা মই নিয়ে আসবার জন্য। এ রকমই ও ভেবে রেখেছিল গত রাত থেকে। মইটা নিয়ে এসে ও গাছের গায়ে এমনভাবে ঠেকিয়ে রাখল যাতে মাইয়ের মাথাটা সেই ভাগ-হওয়া ডালটাকে ছুঁতে পারে। এবার নিজে তরতর করে উঠে গিয়ে মইয়ের মাথাটা দু-হাত দিয়ে ধরে রেখে ইয়াসুয়াকি চানকে বলে উঠল, 'এবারে চলে এসো তুমি। ওঠার চেষ্টা করো।

ইয়াসুয়াকি চানের হাতে পায়ে এতই কম জোর ছিল যে মইয়ের প্রথম ধাপটাও বিনা সাহায্যে ওঠা ওর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তোত্তো চান পিছন ফিরে নেমে এল, এসে ইয়াসুয়াকি চানকে নীচ থেকে ঠেলে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগল। কিন্তু বেচারা তো নিজেই ছোটোখাটো রোগা একটা মানুষ, ও কী অতশত পারে। মইটাকেই সোজা করে রাখা যাচ্ছিল না, ইয়াসুয়াকি চানকে তো দুরের কথা। ইয়াসুয়াকি চান মইয়ের প্রথম ধাপ থেকে পা নামিয়ে চুপটি করে, মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে রইল। এবং এই প্রথম তোত্তো-চান বুঝতে পারল যে কাজটা যতটা সহজ মনে করেছিল, ততটা সহজ হবে না। এখন তাহলে কী করবে ৬%

ইয়াসুয়াকি-চান ওর গাছে চড়বে, এটাই ছিল ওর ইচ্ছে। আর ইয়াসুয়াকি চানও তাই আশা করেছিল। তোত্তো-চান ঘুরে গিয়ে ইয়াসুয়াকি চানের মুখোমুখি দাঁড়াল। বেচাৱা এত মনমরা হয়ে গিয়েছিল যে তোত্তো-চান গাল ফুলিয়ে, চোখ পিট পিট করে একটা মজার মুখভঙ্গি করে ওকে হাসানোর চেষ্টা 

করতে লাগল। তারপর বলল, 'দাঁড়াও, একটা জিনিস করা যাক।" দারোয়ানের ঘরে ছুটে গিয়ে একটার পর একটা জিনিস টেনে বের করতে লাগল, কাজে লাগানোর জন্য কিছু পায় কিনা দেখ জন্য। শেষ পর্যন্ত একটা বাড়ির সিঁড়ির মতন মই পেয়ে গেল। ওটা এমনিতেই সোজা হয়ে থাকে কাউকে ধরে থাকতে হয় না।

ওই সিঁড়ি-মইটা ও টেনে নিয়ে এল গাছের গোড়ায়। নিজের গায়ের জোরে ও নিজেই অবাক হয়ে যাচ্ছিল। মইটা সেই দু-ভাগ হওয়া ডালটাকে প্রায় ছুঁতে পারছিল। বেশ বিজ্ঞ বিজ্ঞ ভাব করে ও ইয়াসুয়াকি-চানকে বলল, 'এবার আর ভয় নেই। এটা লকবক করবে না। ইয়াসুয়াকি-চান ভয়ে ভয়ে একবার সিঁড়ি-মইটার দিকে তাকাল, একবার তোত্তো-চানের দিকে।

তোত্তো-চানের সারা শরীর ঘামে ভিজে গিয়েছিল। ইয়াসুয়াকি চান নিজেও খুব ঘামছিল। ও গাছটার দিকে তাকাল, তারপর মনে মনে খুব শক্ত হয়ে ওর প্রথম পা রাখল সিঁড়ির প্রথম ধাপে। সিঁড়ির মাথায় পৌঁছোতে যে কতক্ষণ লেগেছিল, তা ওরা দুজনের একজনও বলতে পারবে না। গনগনে সূর্যটা ওদের মাথার উপর জ্বলছিল। কিন্তু ওদের সেসব কিছুর দিকেই ভ্রুক্ষেপ ছিল না। দুজনের মাথাতে তখন একটাই চিন্তা – ইয়াসুয়াকি চানকে গাছে চড়তেই হবে। তোত্তো-চান নীচ থেকে ওর একটা একটা করে পা, এক ধাপ এক ধাপ উপরের সিঁড়িতে তুলে দিচ্ছিল, আর নিজের মাথা দিয়ে ইয়াসুয়াকি-চানের পিছনটা ঠেলে দিচ্ছিল। অবশেষে ইয়াসুয়াকি-চান মইয়ের মাথায় পৌঁছোল। হুররে!

কিন্তু তারপর বাকিটা যেন অসম্ভব মনে হলো। তোত্তো-চান লাফিয়ে দু-ভাগ হওয়া ডালে চড়ে

বসল। এবার ইয়াসুয়াকি-চানকে মই থেকে ডালে নিয়ে আসবে কেমন করে? সিঁড়ি-মইটাকে আঁকড়ে

ধরে ইয়াসুয়াকি-চান তোত্তো-চানের দিকে তাকিয়ে রইল। তোত্তো-চানের খুব কান্না পাচ্ছিল। ওযে

ভেবেছিল ইয়াসুয়াকি-চানকে ওর ডালে নিয়ে এসে কত কী দেখাবে! কিন্তু কাঁদল না ও, কাঁদলে যদি ইয়াসুয়াকি-চানও কেঁদে ফেলে। তোত্তো-চান হাত বাড়িয়ে ইয়াসুয়াকি চানের হাতটা ধরল। পোলিয়োতে ওর আঙুলগুলোও সব দলা পাকিয়ে গিয়েছিল। তবু তোত্তো-চানের চেয়ে হাতটা বড়ো ছিল, আঙুলগুলোও লম্বা অনেকটা। তোত্তো-চান অনেকক্ষণ হাতটা ধরে রইল, তারপর বলল, 'তুমি শুয়ে পড়ো আর আমি দেখি তোমাকে টেনে তুলতে পারি কিনা।

বড়োরা কেউ যদি এই ভয়ানক বিপজ্জনক দৃশ্যটি দেখতেন – ভাগ হওয়া ডালে তোত্তো-চান দাঁড়িয়ে মইয়ের মাথায় পেটের উপর ভর দিয়ে শোওয়া ইয়াসুয়াকি-চানকে প্রাণপণ টেনে চলেছে – তাহলে নিশ্চয় চিৎকার করে উঠতেন। কিন্তু ইয়াসুয়াকি চান তো সমস্ত আস্থা রেখেছিল তোত্তো-চানের

উপর। আর তার জন্যে তোত্তো-চান জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিল। ওর ছোট হাতের মুঠোয়, ইয়াসুয়াকি চানের হাত, সমস্ত শক্তি দিয়ে তাকে টেনে তোলার চেষ্টা করছে। এক এক সময় এক এক টুকরো মেঘ এসে ওদের প্রখর সূর্যের তাপের হাত থেকে রক্ষা করে যাচ্ছিল। অবশেষে দুজনে গাছের ডালের উপর মুখোমুখি দাঁড়াতে পারল। তোত্তো-চান ঘামে ভেজা চুল মুখের উপর থেকে সরিয়ে মাথা নীচু করে ইয়াসুয়াকি-চানকে আমন্ত্রণ জানাল : ‘স্বাগতম!’ইয়াসুয়াকি চান গাছের গায়ে পিঠ। ঠেকিয়ে, লাজুকভাবে হেসে বলল, 'আসতে পারি ভিতরে? ও তো কখনও এমন দৃশ্য দেখেনি এর আগে। ‘গাছে ওঠা ব্যাপারটা তাহলে এইরকম!" বলে ও হাসল। রইল


দুই বন্ধুতে বেশ অনেকক্ষণ গাছের উপরে। বসে বসে ওরা নানান গল্প করল। 'জানো, আমার দিদি তো আমেরিকায় থাকে, ও বলেছে ওদের নাকি টেলিভিশন বলে একটা জিনিস আছে,’ ইয়াসুয়াকি চান খুব উৎসাহের সঙ্গে বলল। 'ও বলেছে জাপানে যখন টেলিভিশন আসবে তখন আমরা বাড়িতে বসেই সুমো পালোয়ানদের দেখতে পাব। টেলিভিশন নাকি একটা বাক্সের মতন, আমার দিদি বলেছে।'

ইয়াসুয়াকি-চান, যে কিনা একটা মাঠেও ঘুরে বেড়াতে পারে না, তার কাছে এই ঘরে বসে বসে বাইরের পৃথিবীটাকে দেখতে পাওয়ার মানে যে কী হতে পারে, তা বোঝার মতন বড়ো তোত্তো-চান হয়নি তখনও। ও কেবল ভাবছিল, একটা ঘরের ভিতরে একটা বাক্স, তার মধ্যে ইয়া বড়ো বড়ো সুমে পালোয়ান – এটা কেমন করে হতে পারে? ব্যাপারটা হলে কিন্তু দারুণ হবে, ও ভাবছিল। তখনকার দিনে আসলে কেউ টেলিভিশনের কথা জানত না। ইয়াসুয়াকি-চানই প্রথম তোত্তো-চানকে যন্ত্রটা

সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিল। দূরে পাখির গান শোনা যাচ্ছিল। আর গাছের ডালে বসে দুটি শিশু পরম আনন্দে গল্প করছিল ইয়াসুয়াকি-চানের সেই প্রথম গাছে চড়া।


তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার গল্পের প্রশ্ন উত্তর সহ

**নীচের এলোমেলো বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ তৈরি করো :

1.লো য়া পা ন / ঘ ল র হ / তিরী থা য

উত্তর:-১. পালোয়ান ২. হলঘর ৩. যথারীতি

2.ভিটে শ লি ন / সাৎ উহ / ক্ষঅ কনে ণ

উত্তর:-১. টেলিভিশন ২. উৎসাহ ৩. অনেকক্ষণ

বন্ধনীর থেকে ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে আবার লেখো :

৪.১ তোত্তো-চান তার বন্ধুকে (খাবার খাওয়া/বাড়িতে যাওয়া/গাছে চড়া/দোলনায় ওঠা)-র নিমন্ত্রণ করেছিল

উত্তর:-গাছে চরা

৪.২ তোত্তো-চানের গাছটা ছিল (রাস্তার মাঝখানে/বাড়ির উঠোনে/বেড়ার ধারে/বাগানের মধ্যে)।

উত্তর:-বেড়ার ধারে

৪.৩ তোত্তো-চান গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল (রকি/বাবা/দারোয়ান/ ইয়াসুয়াকি-চান) কে

উত্তর:-ইয়াঃশুয়া কি চান কে

 ৪.৪ তোত্তো-চান মই নিয়ে এসেছিল (বাড়ি/দারোয়ানের ঘর/ দোকান/শ্রেণিকক্ষ) থেকে।

উত্তর:-দারোয়ানের ঘর

৪.৫ ইয়াসুয়াকি-চানের (পোলিয়োর/টাইফয়েডের/ নিউমোনিয়া/জন্ডিসের) জন্য গাছে চড়ার অসুবিধা ছিল

উত্তর:-পোলিওর

**কোনটি বেমানান চিহ্নিত করো :

৫.১ গাছ/ডাল/পাতা/রাস্তা 

উত্তর:- রাস্তা

৫.২ হলঘর/কলঘর/উঠোন/চিলেকোঠা 

উত্তর:-উঠান

৫.৩ সিরি/মই/তাবু/ধাপ 

উত্তর:- তাবু

৫.৪ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র/জাপান/বাংলাদেশ/পশ্চিমবঙ্গ 

উত্তর:-পশ্চিমবঙ্গ

৫.৫ সুমো/বক্সিং/ব্যাডমিন্টন/ ক্যারাটে

উত্তর:-ব্যাডমিন্টন

৬. ঘটনাক্রম অনুযায়ী সাজাও :

৬.১ গলায় টিকিটটা ঝুলিয়ে তোত্তো-চান স্কুলে গিয়ে দেখল ইয়াসুয়াকি চান ফুলগাছগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আছে

উত্তর:-

 ৬.২ সেদিন তোত্তো-চান ইয়াসুয়াকি-চানকে ওর গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল।

উত্তর:-

৬.৩ সিঁড়ি-মইটা ও টেনে নিয়ে এল গাছের গোড়ায়। ৬.৪ অবশেষে ইয়াসুয়াকি-চান মইয়ের মাথায় পৌঁছোল।

উত্তর:-

৬.৫ ইয়াসুয়াকি-চানকে বলে উঠল, ‘এবার চলে এসো তুমি।'

উত্তর:-

৭. শব্দঝুড়ি থেকে ঠিক শব্দটি বেছে শূন্যস্থান পূরণ করো :


৭.১ _______তে সবার একটা করে গাছ ছিল।

উত্তর:- তোমায়

৭.২ _____তোত্তো-চানের গাছটা ছিল র ধারে।

উত্তর:-বেড়ার

৭.৩ ইয়াসুয়াকি-চানের _____র জন্য পায়ে অসুবিধা ছিল।

উত্তর:-পোলিওর

৭.৪ টেলিভিশন নাকি একটা_____ মতন।

উত্তর:-বাক্সের

৭.৫ তার মধ্যে ইয়া বড়ো বড়ো _____পালোয়ান।

উত্তর:-সুমো

তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার গল্পের রচোনাধর্মী প্রশ্ন পত্র

৮. একটি বাক্যে উত্তর দাও :

৮.১ তোত্তো-চান কাকে গাছে চড়ার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল?

উত্তর:-তার স্কুলের বন্ধু ইয়াঃশুয়া কি চাঁদকে

 ৮.২ গাছে চড়ার নিমন্ত্রণের কথা কারা জানতেন না?

উত্তর:-তোত্তো-চান এর মা-বাবা জানতেন না

৮.৩ কোথায় সবার একটা করে গাছ ছিল?

উত্তর:-তোমায় তে অর্থাৎ স্কুল চত্বরে

৮.৪ স্কুল চত্বরে কারা গাছগুলোর দখল নিয়েছিল?

উত্তর:-স্কুলের ছেলেমেয়েরা গাছগুলো দখল নিয়েছে

৮.৫. টিফিনের সময় বা ছুটির পরে তোত্তো-চান কী করত?

উত্তর:-তার নিজস্ব গাছে চড়ে নিজের মানুষজন আর ওপরে আকাশ দেখতে 

৮.৬ ইয়াসুয়াকি-চানের পায়ে কী অসুবিধে ছিল?

উত্তর:-পোলিও জন্য তার পায়ে জোর ছিল না

৮.৭ তোত্তো-চান মাকে কী বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল?

উত্তর:-ডেনিম চোখ হতে ইয়াঃশুয়া কিচেনের বাড়িতে যাচ্ছে বলে বেরিয়ে ছিলে

৮.৮ স্কুলে গিয়ে তোত্তো-চান কী দেখেছিল?

উত্তর:-স্কুলে গিয়েছে দেখল ইয়াঃশুয়া কি চান ফুল গাছ গুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আছে

৮.৯ তোত্তো-চান কোথা থেকে মই সংগ্রহ করেছিল?

উত্তর:-স্কুলের দারোয়ানের ঘর থেকে

৮.১০ মইয়ের মাথায় পৌঁছেও ইয়াসুয়াকি-চান গাছের উপর উঠতে পারছিল না কেন?

উত্তর:-কারণ পোলিও জন্য তার পায়ের কোন জোর ছিল না

৮.১১ ইয়াসুয়াকি-চানের হাতটা কেমন ছিল?

উত্তর:-তোত্তো-চান এর চেয়ে তার হাতটা বড় ছিল আঙ্গুলগ


0 Response to "তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার গল্প চতুর্থ শ্রেণী"

Post a Comment

Thank you

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel